পাখির সাথে প্রথম সেদিন সন্ধ্যারাতে...

পাখি দেখলেই কেমন যেন লাগতো আমার। লাগবেই না কেন? যেমন উঁচা-লম্বা তেমনই তার কামুক বড়ি। দুধ দুটিও মাশাল্লা ছোটখাটো জাম্বুরার মতোই টাইট।টিপতে দারুণ মজা হতো।  তার ঠোট চুষে আর দুধ টিপে টিপে দারুণ মজা করতাম। কিন্তু তাকে চুদতে পারতাম না। চুদা হয়ে ওঠেনি সময় আর সুযোগের অভাবে। তবে দুধ টেপা আরা ঠুট চুষা প্রায়ই হতো। মাঝে মাঝে গুদে আঙ্গুল দিয়ে নাড়াতাম। গুদে তার প্রচুর রস। অল্পতেই রস পরতে থাকতো। রসে আমার আঙ্গুল ভিজে ওঠতো। পাখি বিষণ অারাম পেত বোঝতে পারতাম। মজাতো আমারও হতো। ও আমার শক্ত গরম বাড়া মুঠো করে ধরে রাখতো। মাঝে মাঝে টিপতো। আমি তার ঠুটে চুষতাম আর দুধ দুটিকে ইচ্ছে মতো ময়দা ঠাসা করতাম। এভাবেই চলতে থাকলো কিছু দিন। সুযোগ আর মিলেনা তার রসালো গুদে আমার বাড়া ডুকাবার।

একদিন বৃষ্টি পড়ছে। তাদের পাশের বাড়ি তার সমবয়সী বান্ধবীর ঘরে আমাকে যেতে বললো। আমি তো আনন্দে দিশেহারা। বাড়া শুধু লাফাচ্ছে শুনেই। সন্ধা হতেই আমি পাখির বান্ধবীদের বাড়িতে গিয়ে তাদের রান্না ঘরে ঢোকে পড়লাম। তার বান্ধবী রান্না শেষ করেছে সবে। টিপটপ বৃষ্টি পড়ছে। আমার আগ্রহ তার বান্ধবীর প্রতিও ছিল। কিন্তু হয়ে ওঠেনি তার দুধে হাত দেওয়ার। তো আমাকে দেখেই সে মুচকি হেসে বললো বাব্বা কি সাহস আপনার, বলা মাত্রই চলে এসেছেন। আমি বল্লাম, কেন খুশি হননি। সে বললো না না, সেরকম না, ভালই হয়েছে। কিন্তু ভাবছিলাম আমাদের বাড়ি ফাকা থাকবে, কিন্তু বাপুজি ঘরে। আপনি এখানেই চুপচাপ বসে থাকেন। আমি লাইট বন্ধ করে পাখিকে ঢেকে আনছি। সে চলে গিয়ে লাইট বন্ধ করে দিল।

অন্ধকার ঘরে আমি একা একা দাঁড়িয়ে আছি। সামান্য ভয়ও হচ্ছে। ভাবছি যদি কেউ জানতে পারে লজ্জা রাখার জায়গা থাকবেনা। এদিকে উত্তেজনায় আমার বাড়া শক্ত হয়ে তাল গাছের মতো সোজা হয়ে আছে।

কিছুক্ষণ পর পাখির কণ্ঠ শোনতে পেলাম। পাখি তার মায়ের সাথে আলাপ করছে। এঘরের দরজা খুলতে দেখেই আমার বুকে সাহস আসলো। জড়িয়ে ধরে পাছায় হাত লাগি শরিরের সাথে চেপে ধরেছি। হঠাত বলে ওঠলো ছাড়েন ছাড়েন আমি না। পাখি দেখলে খবর আছে। বুঝতে পারলাম ভুল হয়ে গেছে। আপনি আসলেন কেন। পাখির বান্ধবী বললো, আমি এসেছি যে চুপচাপ থাকবেন দুইজনে। যেন বাহির থেকে বোঝা না যায়। বাবা কিন্তু ঘরে। আমি তখন তাকে ছেড়ে দিয়ে পাশেই দাঁড়িয়ে রইলাম, আচ্ছা বলে। এমন সময় পাখি ঘরে আসলো। ঢোকেই ফিসফিস করে বলছে কি করছেন। আমি জড়িয়ে ধরলাম পাখিকে। একদম বুকের সাথে। তার দুধ জুড়া খুব খারা। আমার বুকের সাথে লেপটে গেল। পাখি ছাড়াতে চেষ্টা করলো। পাখির বান্ধবী ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ায় আর ছাড়লাম না। তার ঠুট চুষতে লাগলাম।

এই ছাড়েন কি করছেন।
কি করছি বোঝতেছ না।
এগুলো করার জন্যই আসছেন।
নয়তো কি কথা বলার জন্য আসছি। কথতো মোবাইলেই বলতে পারি।
তাই না কি।
হ্যা, এখন কোন কথা হবে না। শুধু আদর হবে। কথা যতো মোবাইলে হবে।
পাখি আর কিছু বলতে পারছে না। তার ঠুটে চুমো দিতে লাগলাম। হাত তার পাছা টিপছি। কিছুক্ষণ ঠুট চুসে গলা আর জামার উপর দিয়ে দুধ কামড়াচ্ছি। তার পর জামা উপরে তুলে একটা দুধ মুখে নিয়ে আরেকটা হাতে চাপছি। পাখি ধীরেধীরে গরম হয়ে উঠল বোঝতে পারছি। কিছুক্ষণ দুধ চুষে তারপর ধীরেধীরে নিচের দিকে চুমা দিতে দিতে নাভিতে কামড়াচ্ছি। পাখি দাঁড়িয়ে থাকায় আমি হাটু ঘেড়ে তার নাভির ছিদ্রে জিব নাড়ছি আর হাত দিয়ে পাছার নরম মাংস চাপছি। পাখি আমার মাথাটা চেপে ধরে মজা নিচ্ছে। আমি এবার তার পা'জামার উপর দিয়েই গুদে মুখ ঘষছি আর হাত দিয়ে কখনো পাছা কখনো দুধ টিপছি। দাঁত দিয়ে কামড় দিয়ে পায়জামর রশি খুলতেই পায়জামা পড়ে গেল পায়ের কাছে। এবার মুখটা সরাসরি গুদে ঘষতে ঘষতে পাখির একটা পা আমার গাড়ে তুলে গুদ চুষতে লাগলাম। আহ! কি গরম পাখির গুদ। গুদে হাল্কা লোম। হয়তো কয়েকদিন আগেই সেভ করছে। তাই গুদে চুষতে সমস্যা হচ্ছে না। অনেকক্ষণ চুষতেই থাকলাম। আমি আগেও চুষেছি গুদ। গুদ চুষা আমার পছন্দের বিষয়। বউকে চুদার আগেও ভাল করে গুদ চুষে নেই। এতে আমার বেশি ভাল লাগে। তবে পাখির গুদ চুষে অন্যরকম স্বাদ পাচ্ছি। পাখি উত্তেজনায় আমার মাথা তার গুদে চেপে ধরে আছে। আমার চুল খামচে যাচ্ছে। বেশ কিছুক্ষণ চুষার পর ছাড়িয়ে নিচ্ছে পাখি। আমি আবারও জড়িয়ে ধরে ঠুটে চুমা দিচ্ছি। বলছি আর একটু চুষি। বলেই আবার গুদে মুখ লাগিয়ে, কখনো দাঁতে কামড় দিয়ে জ্বিব ঢোকিয়ে নাড়াচ্ছি। কিছুক্ষণ পর ছাড়িয়েই নিল পাখি। পায়জামাও গিট্ট দিয়ে দিল। আমি বেশি জোরাজোরি না করে এবার ঠাটানো শক্ত বাড়া তার পাছার চিপায় লাগিয়ে পিছন থেকে তার দুধ দুটি দু হাতে চাপছি। মুখ দিয়ে গাড়ে আর পিঠে চুমো দিচ্ছি। কিজে ভাল লাগছে বোঝাতে পারবো না। পাখি শুধু বলছে আজ ছাড়েন। আরেক দিন। তার বান্ধবীর কথা বলে বলছে যে, সে জানলে আমাকে লজ্জা দিবে। আমি দুধ টিপে আর ধন দিয়ে পাছায় ঘষছি। এমন সময় তার বান্ধবী ঘরে ঢোকে বলছে, কি এখনও গল্প শেষ হয় নি!

পাখি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে চলে যাচ্ছে। যাওয়ার আগে একটা চুমা দিয়ে গেল। অন্ধকার থাকায় তার বান্ধবী মনে হয় বোঝতে পারেনি। বেরিয়ে গেল পাখি। তার বান্ধবী বলছে। গল্প হয়েছে। আমি তার কাদে হাত দিয়ে বলছি হতে আর দিলেন কই। এই বলে তার কাদে আঙ্গুল দিয়ে নিজের দিকে চাপতেই আমার বুকে এসে তার বড় দুধ গুলো ঘষা লাগলো। আর আমার শক্ত খাড়া বাড়াটা তার তলপেটে গিয়ে লাগতেই সে কেঁপে ওঠলো। বান্ধবীর দুধও ভালই মনে হলো, কিন্তু ধরতে পারিনি। সে কিছু না বুঝার বান করে বলছে এখন চলে যান। আরেকদিন সময় পেলে খবর দিবো। এমন সময় পাখি এ ঘরের লাইট জ্বালিয়ে দিয়ে ঘরে ঢোকতে ঢোকতে বলছে তার বান্ধবীকে কিরে কি করস।

আমার ধন তখনো খাড়া হয়ে লঙ্গি উঁচু দেখাচ্ছে। আমার মন খারাপ দেখে বলছে, আজ যান। পরে সময় করে ঢাকবো।

রাতে ফোন দিবা, এই বলে আমি চুপ করে ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম।

(ছবি নেট থেকে)