সেই রাতে জুলি কিছুতেই রাজি হলো না...!

আমার বাড়ির পাশের বাড়ি থাকতো। চোখের সামনে দেখতে দেখতে জুলি কেমন যৌবনা হয়ে উঠছে!  বয়স আর কতই হবে তখন, বার বা তের। এতেই জুলির দুধ গুলো কেমন বড় বড় হয়ে উঠছে। হাটা চলার মাঝে পাছার দোলনি দেখলে ধনডা আর থামে না। তালগাছের মতো মাথা উঁচু করে সোজা হয়ে থাকে। জুলি সম্পর্কে ফুফু লাগে। তার বাবা দাদা লাগলেও ভাই'ই ডাকি। জুলির বড় ভাইয়ের সাথে আমার খুব ভাব। একসাথে খেলাধুলা করি। একদিন জুলির বাবা মা ছোট ভাই সহ কোথায় যেন বেড়াতে গেছে। তাই জুলির ভাইয়ের সাথে রাতে থাকতে তাদের বাড়ি যাই। বাড়িতে জুলি একা। আমি আর তার ভাই এক চকিতে আরে জুলি অন্যপাশের খাটে রাতে শোয়ে আছি।

 
আমার চোখে ঘুম আসছে না। ধন সোজা হয়ে রইছে। কখন জুলির ভাই ঘুমিয়ে পড়বে তখন জুলির কাছে যাবো এই চিন্তা। জুলি কিছু জানে না। তবুও আজ তাকে চুদবো এই আশা নিয়েই শোয়ে আছি। অনেক্ষণ পর দেখি জুলির ভাই ঘুমিয়ে পড়েছে। তবুও পরীক্ষা করে নিলাম কয়েকবার নাড়িয়ে। তার ধনডা হাত দিলাম। ভাবলাম ঘুমিয়ে পড়লে সাড়া দেবে না, আর না ঘুমিয়ে থাকলে নড়ে উঠবে। দেখি না নড়েচড়ে না। 

তখন ধীরেধীরে ওঠে জুলির খাটে এসে শোয়ে আছি। সাহস পাচ্ছি না জুলির গায়ে হাত দিতে। তবুও একসময় আস্তে করে তার শরীরে হাত বোলাচ্ছি। জুলি উপুর হয়ে শোয়ে আছে। তাই তার পাছায় আস্তে আস্তে হাতাচ্ছি। একসময় আমার শক্ত হয়ে যাওয়া বাড়াটা তার উরুর সাথে ঠেকিয়ে তার পিঠে হাত বোলাইতে আর চুম দিতে আছি। নড়াচড়া না দেখে সাহস করে ধনডা আরও জোর করে তার শরীরে সাথে ঠেসে ধরে, এক হাত পিঠের ওপর দিয়ে তার দুধে ধরতে চেষ্টা করছি। এবার একটু নড়ে উঠলো। তাতে আমার হাত একদম তার দুধ ধরতে সক্ষম হলো। দুধ ধরেই আছি টিপ দেইনা ভয়ে যে চিল্লায়ে না উঠে। বাড়াটা তার পাছায় ঠেকানো।

এবার হাতটা একটু চাপ দেওয়ার চেষ্টা করছি। জুলি ঘুম ভেঙ্গে গেছে। আমার হাতটা সরিয়ে দিচ্ছে বারবার। আমি সাহস পেয়ে বাড়াটা আরও ঘষছি তার পাছায় আর দুধ ধরার চেষ্টা করছি। ও বারবার হাত সরিয়ে দিচ্ছে, কিন্তু মুখে কিছুই বলছে না। আমি এবার চুপ হয়ে রইলাম। ধনডা ঠেকানো হাতটা নীরব। কিছুক্ষণ চুপ থেকে তার কানের কাছে ফিসফিস করে বলছি, কি করতে দিবি ন্যা। এবার ও বলছে না। আমি আবার চুপ হয়ে তার পিঠে হাত বোলাচ্ছি। এভাবেই অনেকক্ষণ থাকার পর আবার যোর করছি এদিকে ফেরাতে। না সে আর ফিরছে না। প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত এভাবে থাকার পরও শেষ পর্যন্ত উঠে চলেই গেলাম তার ভাইয়ের চকিতে। সেদিন সারা রাত আর ঘুম হলো না আমার। ঘুমাতে মনে হয় সেও পারে নি। সকাল বেলা উঠে আমি চলে এলাম বাড়িতে। এসে স্কুলে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছি।


 

স্কুলে জুলিদের বাড়ির সামনে দিয়েই যেতে হয়। যাওয়ার সময় তার ভাইকে ডাকতে ডাকতে জুলিদের বাড়িতে ঢোকে দেখি তার ভাই নাই। জুলি একা। সেও রেডি হচ্ছে স্কুলে যাবে। আমাকে দেখে হাসসে। কিন্তু কিছু বললো না। আমি মনে মনে সাহস পেলাম। যাক, খারাপ কিছু হয়নি। আমি বললাম কিরে জুলি তুই এত পাষাণ কেমনে হইলি। আমার কথা শোনে মুচকি হেসে বলছে হুম, তোমার পুঙ্ডামী আমি বুঝি। আমি বললাম, তুই খুব ভালরে! আর কেউ হলে না করতে পারতো না। এই বলে চলে যাচ্ছি। পিছন থেকে বলছে কাক্কা একটু দাঁড়াও আমিও যাবো। পরে দুজনে স্কুলে চলে গেলাম রাস্তায় আর কোন কথা এই বিষয়ে বলা হলো না।

প্রায় মাসখানেক পর, জুলির মা বলছে জীবন, তুই জুলিরে একটু অংকগুলো একটু বুঝিয়ে দিবি ? আমি তখন নবম ক্লাশে জুলি ষষ্ঠ। আমি বললাম ঠিক আছে দেওয়া যাবে।

কয়েকদিন পর একদিন জুলিকে অংক দেখাচ্ছি। বাড়ি সেদিন ফাকা, তার মা বাহিরে কাজ করছে, বাপ কোথায় যেন, ভাই গুলো খেলছে হয়তো কোথাও। বিকেল বেলা। জুলি অংক করছে আর আমি ওর সেলোযারের ফাঁক দিয়ে দুধ দেখতে দেখতে কখন যে ধনডা খারা হয়ে লাফাচ্ছে বোঝতে পারিনি। একসময় খেয়াল করলাম জুলি নিচের দিকে চেয়ে হাসছে আর অংক করছে। তখন বোঝতে পেরে ধনডা ধরে লঙ্গি দিয়ে ঢেকে উরুর চিপায় রেখে তার অংক করা দেখছি। জুলি বাহিরে যাওয়ার জন্য উঠে বলছে কাক্কা তুমি দেখো আমি আইতাছি। বলে যাওয়ার সময় জুলির পাছাটা এমনভাবে আমার শরীরে ঘষা দিল আমি অবাক হয়ে রইলাম। মনে মনে ভাবছি, কাজ হবে মনে হচ্ছে।

এবার জুলি ফিরে আসার সময় ঘষা দেওয়ার আগেই আমি খামচি দিয়ে ওর পাছা ধরে ফেললাম। জুলি উহ' করে ওঠে বলছে ছাড়ো ছাড়ো আম্মা দেখে ফেলবো। ছেড়ে দিয়ে বসে রইলাম। এবার আসতে আসতে বলছে তোমার সেদিনের কথা আমার মনে আছে। আমার খুব ভাল লেগেছে। কিন্তু ভাইয়ার ভয়ে আমি কিছু করিনি। আমি বললাম আমি বোঝেছি তাই চলে গিয়েছি। সেদিন চলে আসি তাদের বাড়ি থেকে।

কয়েকদিন পর আমি স্কুলে যাইনি সেদিন। আমার রুমে বসে আছি। হঠাৎ দেখি জুলি আমার রুমে ডুকলো। আমাদের বাড়ি তখন একদম ফাঁকা আমিই একা বসে আছি। কিন্তু জুলি টেবিলের ওপাশে দাঁড়িয়েই আমার সাথে কথা বলছে। আমার প্রেমিকার ব্যাপারে আলাপ হচ্ছে। কিছুক্ষণ কথা বলার পর বলছে কাক্কা ওর চিঠি আছে তোমার কাছে?  আমি বললাম হু আছে। তুই কি করবি। আমারে দেখাবা?  কেন, তুই কি করবি দেখে। আমি বললাম, তুইও তো প্রেম করস আমি জানি। ও অস্বীকার গিয়ে বলছে, একটা চিঠি দেখাও না। আমার ধনটা তখন লাফালাফি করছে। চিঠি দেখতে কাছে আসতেই আমি তাকে জড়িয়ে ধরে চুমু দিতে থাকি। আহ! কি সুন্দর দুধ!  টিপতে ভালই লাগছে। কুলের উপর বসিয়ে আরামে তার গাড়ে চুমা দিচ্ছি আর দুধ টিপছি। ওদিকে ধন ভাবাজি তার পাছার গরমে আরও শক্ত হয়ে তার পাছায় চেপে আছে। খুব সুন্দর করে বিনা বাঁধায় দুধ টিপছি আর চুমু খাচ্ছি তার গাড়ে, গলায়। এবার দেখি ওর শরীর আমার উপর ছেড়ে দিয়েছে। আহ! কিযে আরাম লাগছে বোঝাতে পারবো না। আমি ওকে দাঁড় করিয়ে কতক্ষণ জড়িয়ে ধরে চুমাচুমি করে শোয়িয়ে দিয়ে ওর উপর শোয়ে মুখে গালে ঠুটে চুষছি চুমাচুমি করছি। এক হাতে ওর পায়জামার রশি খুলে পায়জামা সড়াতে ও বলে ওঠলো, না। আমি বললাম, সেই দিন রাত্রে আমি কিছুই করতে পারিনি। শুধু শুধু কষ্ট করেছি। এই বলে মনডা এখটু খারাপ করে ওর গুদ হাতাচ্ছি, আঙ্গুল দিয়ে নাড়াইতে নাড়াইতে ডোকিয়ে দিয়েছি। মনে হল আমার আঙ্গুর পুড়ে যাবে, আহ! কি গরম। কয়েকবার গুতা দিতেই বলছে তারাতারি কর। আমি পাগলের মতো ওর দুধ কামড়ে চলেছি। এবার গুদে চুমা দিতে যাবো, ঠোট ছোঁয়াতে ও আমার মুখ ধরে চুমা দিতে দিতে বলছে এবার ঢোকাও। আমি আর কিছু চিন্তা না করে গুদের মুখে বাড়াটা লাগিয়ে দিলাম চাপ। জুলি আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে চুমা খাচ্ছে। বিষণ গরম জুলির গুদ, আর খুব টাইট লাগছে। আমি বাড়ার মাথা ঢোকিয়ে তার ঠুঠ চুষছি। জুলি আর সহ্য করতে না পেরে নিচ থেকে উপর দিকে গুদ তুলে পুরোটা বাড়া গুদে ডোকিয়ে দুইপায়ে আমার কোমরটা কেউড়া দিয়ে ধরে মুখে চুমা দিচ্ছে। কিছুক্ষণ ঠাপাতেই আমার বীর্যপাত হয়ে গেল। তার পরও কিছুক্ষণ ঠাপিয়ে ওর উপর শোয়ে পড়লাম। জুলি তখনো পা দিয়ে আমাকে শক্ত করে ধরে রইল।

কিছুক্ষণ পর কে যেন কথা বলে আমাদের বাড়িতে ঢোকছে বোঝতে পেরে দুই জন ঠিক হয়ে গেলাম কাপড় পড়ে।

ঐ স্মৃতি আমি ভুলতে পারি না আজও..... 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

স্বপ্ন যেন সত্যি হলো, অনেকক্ষণ চুদলাম সানি লিওন'কে!